১.কেরেলা শিমের বৈশিষ্ট হলো শিম গাছের গোড়া থেকে ফলন শুরু হয় এবং বারোমাস চাষ করা যায়।
২.বীজ বপনের ৩৫-৪৫ দিনের মধ্যে ফুল আসতে শুরু করে।
৩.গাছ ঝোপালো হয় তাই ছাদে একটি মাত্র খুটির সাহায্যে চাষ করা যায়।
৪.কেরেলা শিমের প্রচুর ফলন হয় বিধায় এটি অত্যন্ত লাভজনক।
৫.ফল আসার পর থেকে টানা ৮ মাশ ফলন পাওয়া যায়।৬.বাজারে চাহিদা বেশি এবং দামে কেজি প্রতি দশ থেকে পনেরো টাকা বেশি।
৭.এ জাতের সবচেয়ে বড়ো বৈশিষ্ট্য হল গাছের গোড়ার প্রথম গিট থেকে শুরু করে প্রত্যেক গিটে শিম ধরে।
৮.শিমের সাইজ ৬-৭ ইঞ্চি হয়।
৯.শিমের রং গাঢ়ো সবুজ হয়।
১০.এই শিমের মাংশ পুরু এবং সুস্বাদু।
১১.রান্না করলে শিম নরম হয়ে যায়।
১২.ফুলের রং সাদা হয়।
১৩.এই জাতের শিম উচ্চমাত্রায় ভাইরাস সহনশীল জাতের মধ্যে অন্যতম রোগ ও পোকার আক্রমন এবং ভাইরাস মুক্ত
১৪.কেরেলা শিমের জাতগুলো খাটো হওয়ায় টবে চাষ উপযোগী।
১৫.ফলে নগর বা ছাদকৃষিতেও অসামান্য অবদান রাখতে সক্ষম হবে এই জাতের শিম।
১৬.গাছের লতানো ডাল ফুলসহ সবোর্চ্চ ২-৩ ফুট লম্বা হয় এই কেরেলা জাতের শিম।
১৭.তাই বাসার ছাদে বা টবে এই জাতের খাটো বা কেরালা শিম চাষ করে অনেকেই ফরমালিন মুক্ত ভিটামিনের অভাব পুরন করছে।
Reviews
There are no reviews yet.